আপনি কি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ২০২৪ করার নিয়ম খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কিভাবে অনলাইনে আপনি মাত্র এক মিনিটের মধ্যে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করবেন সে বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

ভোটার আইডি কার্ডের গুরুত্ব শুধুমাত্র বাস্তব জীবনে রয়েছে ব্যাপারটি কিন্তু এমন নয় অনলাইন জীবনেও ভোটার আইডি কার্ডের গুরুত্ব অনেক, ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করে বিভিন্ন সুবিধা উপভোগ করা যায়। তাই চলুন আমরা ছটফট দেখে আসি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ২০২৪ এবং ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম ও জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড।

ভোটার আইডি কার্ড এর গুরুত্ব

অনেকে জিজ্ঞাসা করেন ভোটার আইডি কার্ড কোন কাজে আসে? ভোটার আইডি কার্ডের গুরুত্ব অধিক এটি শুধুমাত্র অফলাইন জীবনেই নয় বরং অনলাইন জীবনেও ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

আরো পড়ুন: অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম 1 মিনিটেই আইডি কার্ড তৈরি

ভোটার আইডি কার্ড থাকলে আপনি ভোটার হতে পারবেন এবং গোল প্রদান করতে পারবেন এটি আপনার নাগরিকত্বের প্রমাণস্বরূপ। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল সেবা পাওয়ার জন্য ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয়।

এছাড়াও অনলাইনে বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পাদনের ক্ষেত্রে ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় যেমন bkash একাউন্ট তৈরীর সময় নগদ ভেরিফিকেশনের সময় একটি ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন। ফেসবুকে নিজের তথ্য যাচাই করার জন্য আইডি কার্ডের প্রয়োজন অনেক সময় দেখা যায়,

ফেসবুকে আইডি লক হয়ে যায় কিংবা আইডি সাসপেন্ড হয়ে যায় এই সময় যদি আপনার কাছে একটি ভোটার আইডি কার্ড থাকে তাহলে সেই আইডি কার্ডের মাধ্যমে আপনি আপনার হারিয়ে যাওয়া ফেসবুক আইডিকে পুনরায় ফিরিয়ে আনতে পারবেন।

আর যদি আপনার কাছে কোন ভোটের আইডি কার্ড না থাকে তাহলে ফেসবুক আইডি ফিরিয়ে আনতে পারবেন না এভাবেই ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করে অনলাইন জগতে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা লাভ করা সম্ভব। যাদের এখনো পর্যন্ত কোনো প্রকার ভোটার আইডি কার্ড নেই।

তারা অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন আর যদি আপনি এক মিনিটে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে চান তাহলে আপনাকে টেম্পোরারি ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করতে হবে এই ভোটার আইডি কার্ডগুলো আপনারা নিজেরাই তৈরি করতে পারবেন এবং নিজের ইচ্ছা অনুসারে নাম দিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ২০২৪

২০২৪ সালে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা খুবই সহজ এখন প্রযুক্তির কল্যাণে আমরা ঘরে বসে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা লাভ করতে পারি যা আগে সম্ভব ছিল না। আপনি চাইলে এখন মাত্র ১ থেকে ২ মিনিটের মধ্যে এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোনের ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে চাইলে আপনাকে google ওপেন করতে হবে এবং google এ সার্চ করতে হবে idcards.pw। এটি একটি অফিশিয়ালি ভোটার আইডি কার্ড তৈরির ওয়েবসাইট। এই ওয়েবসাইটের সাহায্যে আপনারা আপনাদের পছন্দ অনুসারে নাম দিয়ে

এবং ছবি দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন তবে এই ভোটার আইডি কার্ডের বাস্তব জীবনে মূল্য নেই। কিন্তু অনলাইন জীবনে আপনারা এর পরিপূর্ণ ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন অনলাইনে ফেসবুকে ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন,

imo instagram ইত্যাদি সকল সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপসে আপনারা এই ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। নিচে দেখুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড প্রক্রিয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হল।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

• এই লিংকে ক্লিক করে সরাসরি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
• ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে আপনার সামনে এমন একটি পেজ ওপেন হবে।

এখানে দেখুন প্রথম এবং দ্বিতীয় অপশন দেওয়া রয়েছে ফেক বাংলাদেশ স্মার্ট এন আই ডি ফ্রন্ট এবং ব্যাক পার্ট। অর্থাৎ আপনি চাইলে ফ্রন্ট এবং ব্যাক পার্ট উভয় ই আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

যেমন বিকাশে রেজিস্ট্রেশন করার সময় এনআইডি কার্ডের ফ্রন্ট এবং ব্যাক পার্টির ছবি দিতে হয় সেক্ষেত্রে আপনি এখান থেকে একটি এন আই ডি কার্ড তৈরি করে বিকাশ একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন।

তবে বেশিরভাগ মানুষই ফেক বাংলাদেশী স্মার্ট এন আই ডি ফ্রন্ট পার্ট তৈরি করে। আজকের এই পোস্টে আমরা শিখব কিভাবে এক মিনিটে এনআইডি কার্ড তৈরি করতে হয়। Fake Bangladeshi smart NID front এর ওপর ক্লিক করুন।

এখানে প্রথমে আপনার নাম বাংলায় লিখতে হবে। তারপর আপনার নাম ইংরেজিতে লিখতে হবে। তারপর আপনার বাবার এবং মায়ের নাম বাংলাতে লিখতে হবে। এখানে শুধুমাত্র আসল নাম ব্যবহার করতে হবে ব্যাপারটি কিন্তু এমন নয় আপনি চাইলে আপনার ইচ্ছা অনুসারে যে কোন নাম ব্যবহার করতে পারেন।

তারপর জন্ম তারিখ জন্ম সাল এবং জন্ম মাস নির্বাচন করুন। তারপর your signature অংশে ইংরেজিতে আপনার নাম লিখুন। তারপর এটি এন আই ডি নাম্বার দিতে হবে।

এখানে আপনি ইচ্ছা অনুসারে ১০ টি লেটার লিখুন। তারপর একটি ছবি নির্বাচন করুন। এখানে আপনি আপনার পছন্দ অনুসারে যে কোন ব্যক্তির ছবি নির্বাচন করতে পারবেন।

তবে যদি nid কার্ডে একজন ছেলে না ব্যবহার করেন তাহলে চেষ্টা করবেন ছবিটি ছেলের দেওয়ার। ছবি নির্বাচন শেষের নিচে দেখুন একটি অপশন দেওয়া রয়েছে create card। সে বাটন এর উপর ক্লিক করুন। এক থেকে দুই মিনিট একটু অপেক্ষা করুন।

প্রিয় পাঠক বৃন্দ অভিনন্দন আপনার এনআইডি কার্ডটি তৈরি হয়ে গেছে।। এভাবে আপনি আপনার ইচ্ছা অনুসারে যে কোন নাম যে কোন ছবি ব্যবহার করে এনআইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন এবং এই এনআইডি কার্ড টি সম্পূর্ণ অরজিনাল এর মত।

অনেক সময় অনলাইন জগতে এন আই ডি কার্ড ছাড়া অনেক কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব হয় না সেক্ষেত্রে আপনার যদি অতি জরুরিভাবে এনআইডি কার্ডের প্রয়োজন থাকে তাহলে এভাবে একটি এনআইডি কার্ড তৈরি করে ব্যবহার করতে পারবেন।

অনেক সময় দেখা যায় ফেসবুক আইডি ডিজেবল হয়ে যায় এই অবস্থায় এন আই ডি কার্ড ছাড়া ফেসবুক আইডি আপনারা ওপেন করা সম্ভব হয় না আবার ফেসবুক আইডির নামের সাথে আসল এনআইডি কার্ডে নামের কোন মিল নেই এই অবস্থায় আপনি কি করবেন?

আমরা অনেকেই ফেসবুকে স্টাইলিশ জাঁকজমক পূর্ণ নাম ব্যবহার করতে ভালোবাসি। সে ক্ষেত্রে সেই স্টাইলিশ নামের সাথে আমাদের অরজিনাল এনআইডি কার্ডে নামের কোন মিল থাকেনা আবার যদি এনআইডি কার্ডের নামের সাথে এবং জন্ম তারিখের সাথে আইডির জন্ম তারিখের মিল না থাকে

তাহলে ফেসবুক আইডি পুনরায় রিএক্টিভেট করা সম্ভব নয়। এই অবস্থায় আপনি যা করতে পারেন তা হল, এভাবে একটি ফেক এন আইডি কার্ড তৈরি করে আইডির নামের সাথে এবং আইডির জন্ম তারিখের সাথে

মিল রেখে আইডি কার্ড তৈরি করে ফেসবুকে জমা দিতে পারবেন। এতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে আপনার ডিসএবল হওয়া কিংবা ডিলিট হয়ে যাওয়া ফেসবুক একাউন্টে পুনরায় এক্টিভেট করে দিবে।

আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম সম্পর্কে এভাবে আপনি যে কোন ব্যক্তির নামে এনআইডি কার্ডে তৈরি করে অনলাইন জগতে ব্যবহার করতে পারবেন। এবার চলুন আমরা দেখে আসি নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম।

নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

আপনি কি নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম খুঁজছেন? যারা অনলাইনে এনআইডি কার্ড পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন কিন্তু এখন পর্যন্ত এনআইডি কার্ড হাতে পায় নাই তারা অনলাইনে চেক করতে পারবেন আপনার এনআইডি কার্ড কতদূর হয়েছে এবং এনআইডি কার্ড তৈরি হয়েছে নাকি।

আপনারা যে জন্ম নিবন্ধনের সাহায্যে এনআইডি কার্ডের এপ্লাই করেছেন সেই জন্ম নিবন্ধনে একটি নাম্বার দেওয়া রয়েছে এই নাম্বারটির মাধ্যমে আপনারা অনলাইনে যা যা করতে পারবেন যে আপনার এন আইডি কার্ড কতদূর পর্যন্ত তৈরি হয়েছে।

আরো পড়ুন: মেডিকেল ছুটির দরখাস্ত লেখার নিয়ম সম্পর্কে A -Z বিস্তারিত জানুন

একটি এনআইডি কার্ডের জন্য অনলাইনে আবেদন করার পর প্রায় তিন থেকে চার মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় সে এনআইডি কার্ডটি হাতে পাওয়ার জন্য। অরজিনাল এনআইডি কার্ড তৈরি করা এই প্রক্রিয়াটি একটু সময় সাপেক্ষ এই জন্য এনআইডি কার্ড পেতে সর্বোচ্চ তিন থেকে চার মাস পর্যন্ত সময় লাগে।

যদি আপনি অনলাইনে আবেদন করে থাকেন তাহলে আপনি বারবার চেক করতে পারবেন যে আপনার এন আইডি কার্ড কতদূর হয়েছে। এনআইডি কার্ড অনলাইনে চেক করার জন্য আপনার জন্ম নিবন্ধন কার্ডটি পাশে রাখতে হবে।

অনলাইনে সাহায্যে এন আইডি কার্ডের জন্য এপ্লাই করলে সেখানে অবশ্যই একটি ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে আর এই ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ছাড়া আপনি এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন না।

ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে পুনরায় সে ওয়েবসাইটে লগইন করুন। বাংলাদেশের এন আই ডি কার্ড তৈরি করার জন্য একটি অফিশিয়াল ওয়েবসাইট রয়েছে সে ওয়েবসাইটের নাম হলো nidw government BD। এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ডের সাহায্যে রেজিস্ট্রেশন করুন।

তারপর সাইডেই দেখুন দেওয়া রয়েছে NID check। সে বাঁটনের উপর ক্লিক করুন। এবার আপনার জন্ম নিবন্ধনের যে নাম্বারটি দেওয়া রয়েছে সে নাম্বারটির টাইপ করুন। তারপর আপনার জন্ম সাল টাইপ করুন। এবার দুই থেকে তিন মিনিট অপেক্ষা করুন।

যদি এন আই ডি কার্ডটি তৈরি হয়ে থাকে তাহলে এনআইডি কার্ডটি চলে আসবে আর যদি এনআইডি কার্ড এখন পর্যন্ত তৈরি না হয় তাহলে sorry your NID card has not been generated yet, please try again later। এমন একটি অপশন আসবে যা দেখে আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনার এন আইডি কার্ড এখনো তৈরি হয়নি।

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম সম্পর্কে। ওপরের এই নিয়মে আপনারা এনআইডি কার্ড চেক করতে পারবেন আপনার এন আইডি কার্ড কতদূর পর্যন্ত তৈরি হয়েছে। এবার চলুন দেখে আসি এন আইডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা।

এন আই ডি কার্ড এর প্রয়োজনীয়তা

আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন যে এন আইডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা কি এই কার্ডটি কোন কাজে ব্যবহার করা হয়? যখন আপনার এন আই ডি কার্ড তৈরি হবে তখন আপনি এই বাংলাদেশের একজন স্বীকৃতি প্রাপ্ত নাগরিক হিসেবে চিহ্নিত হবেন এবং আপনি ভোট দিতে সক্ষম হবেন।

আপনার যদি এর আইডি কার্ড না থাকে তাহলে আপনি ভোটার হতে পারবে না এবং আপনি দেশের নাগরিকত্ব লাভ করতে পারবেন না। এন আই ডি কার্ড বলতে বোঝাই দেশের নাগরিকত্ব লাভ করা। এন আই ডি কার্ড থাকলে আপনি সরকারী সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।

• এন আই ডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা অনেক এনআইডি কার্ড থাকলে সামাজিক নিরাপত্তা পাওয়া যায় সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্পে আপনি কাজ করতে পারবেন।
• এন আই ডি কার্ড ছাড়া আপনি আপনার শিশুকে কোন স্কুলে ভর্তি করতে পারবেন না।
• এর আইডি কার্ড না থাকলে আপনি ভালো করে চাকরিতে জয়েন করতে পারবেন না।
• এনআইডি কার্ড না থাকলে ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন না।
• যদি আপনার কোন এনআইডি কার্ড না থাকে তাহলে আপনি কিস্তি কিংবা সমিতি থেকে ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন না।
• কোন এনআইডি কার্ড না থাকলে পাসপোর্ট তৈরি করতে পারবেন না।
• এন আই ডি কার্ড না থাকলে বিদেশে ভ্রমণের সুযোগ পাবেন না।
• এন আই ডি কার্ড না থাকলে আপনি কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কিংবা কলেজে ভর্তি হতে পারবেন না।
• এন আই ডি কার্ড না থাকলে সরকার থেকে প্রাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করতে পারবেন না।
• এন আই ডি কার্ড না থাকলে আপনি আইকোর রিটার্ন জমা দিতে পারবেন না।
• যদি আপনার কোন এনআইডি কার্ড না থাকে তাহলে আপনি আপনার নিজের নামে কোন সিম ক্রয় করতে পারবেন না।
• যদি আপনার এনআইডি কার্ড না থাকে তাহলে আপনি মিউচুয়াল ফান্ড এর মত গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বিনিয়োগ করতে পারবেন না।
• যদি আপনার কোন এন আই ডি কার্ড না থাকে তাহলে আপনি প্রশাসনিক সেবা গ্রহণ করতে পারবেন না।
• এন আই ডি কার্ড না থাকলে কোন পেনশনের সুবিধা লাভ করতে পারবেন না।

বর্তমান সময়ে বশিরভাগ কাজে এখন এনআইডি কার্ডের প্রয়োজন থাকে এটি আলোচনা করলাম শুধুমাত্র অফলাইন জীবনে এন আই ডি কার্ড এর প্রয়োজনীয়তা গুলো কিন্তু এনআইডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা অফারের পাশাপাশি অনলাইন জীবনেও রয়েছে। আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন এনআইডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে। এবার চলুন আমরা দেখে আসি nid কার্ড করতে কি কি লাগে।

এন আই ডি কার্ড করতে কি কি লাগে

আপনি কি জানেন এন আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে? অনেকে হয়তো জানেন না যে এনআইডি কার্ড তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন যারা এখনো পর্যন্ত কোনো প্রকার এনআইডি কার্ড তৈরি করেননি তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি আজকের আর্টিকেলে আমরা শুধুমাত্র এন আই ডি কার্ড নিয়ে আলোচনা করব।

• একটি এনআইডি কার্ড তৈরি করতে প্রথমে আপনার জন্ম নিবন্ধনের কপি প্রয়োজন। যদি আপনার জন্ম নিবন্ধনটি এখন পর্যন্ত ডিজিটাল না করে থাকেন তাহলে দ্রুত ডিজিটাল করে ফেলুন।
• এন আই ডি কার্ড তৈরি করতে পিতা মাতার আইডি কার্ডের ফটোকপি প্রয়োজন অথবা জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি প্রয়োজন।
• এনআইডি কার্ড তৈরি করার জন্য বাসায় ইউটিলিটি বিলের কপি প্রয়োজন। পানির বিল কিংবা বিদ্যুৎবিলের কপি থাকলেই চলবে।
• এন আই ডি কার্ড তৈরি করার জন্য ট্যাক্স অথবা কর পরিষদ করেন তার প্রমাণস্বরূপ একটি প্রয়োজন।
• এন আই ডি কার্ড তৈরি করার জন্য নাগরিকত্ব সনদ প্রয়োজন। জন্ম নিবন্ধন থাকলে নাগরিকত্বের সনদ না দিলেও কোন সমস্যা নেই।
• শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলে ভালো তবে না থাকলেও কোনো সমস্যা নেই।

উপরের এই সমস্ত ডকুমেন্ট সঠিকভাবে উপস্থাপনা করতে পারলে পরবর্তী সময়ে আপনাকে ছবির জন্য আমন্ত্রণ জানানো হবে। সেখানে কোন প্রকার ইডিটিং ছবি ব্যবহার করতে পারবেন না। অরজিনাল ক্যামেরা থেকে তোলা ইডিট ছাড়া ছবি ব্যবহার করতে হবে। আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন এনআইডি কার্ড করতে কি কি লাগে।

অনলাইনে ফেক এন আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে

উপরে আমরা প্রথমেই আলোচনা করেছি অনলাইনে এক মিনিটেই আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়মাবলী সম্পর্কে। আপনি যদি অনলাইনে ফেক এনআইডি কার্ড তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমেই জানতে হবে যে ফেক এন আইডি কার্ড তৈরি করার জন্য কি কি জিনিসের প্রয়োজন রয়েছে??

অনলাইনে ফেক এন আইডি কার্ড তৈরি করার জন্য কোন কিছুর প্রয়োজন নেই শুধুমাত্র আপনার কাছে যদি একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকে তাহলে যেকোনো সময় এক মিনিটের মধ্যে যেকোনো নামের এনআইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন।

আরো পড়ুন: সব ধরনের সার্টিফিকেট উত্তোলনের জন্য আবেদন– পত্র তৈরির নিয়ম

আসল এন আইডি কার্ডের আবেদন প্রক্রিয়া এবং এনআইডি কার্ড হাতে পেতে যথেষ্ট সময় প্রয়োজন কিন্তু যদি আপনার অতি জরুরি ভাবে এন আইডি কার্ডের প্রয়োজন থাকে অনলাইনে তবে আপনি ফেক এন আইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন।

অনেকে ফেক এনআইডি কার্ডকে টেম্পোরারি এনআইডি কার্ড বলে অর্থাৎ এটি শুধু মাত্র টেম্পোরারি সময়ের জন্য ব্যবহার উপযোগী। ফেক এন আই ডি কার্ড তৈরি করার জন্য আপনাকে জানতে হবে কোন ওয়েবসাইটে এই এনআইডি কার্ড তৈরি করা হয়।

ওপরে আমরা আলোচনা করেছি সেই ওয়েবসাইটের নাম সম্পর্কে এবং এন আই ডি কার্ড তৈরীর নিয়মাবলী সম্পর্কে। ফেক এন আইডি কার্ডে আপনি আপনার ইচ্ছা অনুসারে নাম ব্যবহার করতে পারবেন পিতা মাতার নাম ব্যবহার করতে পারবেন পাশাপাশি জন্ম তারিখ ইচ্ছা

অনুসারী ব্যবহার করতে পারবেন এবং যে কোন ব্যক্তির ছবি দিয়ে এনআইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন। আশা করছি আপনারা সকলেই নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন যে অনলাইনে ফেক এনআইডি কার্ড করতে কি কি লাগে।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠকবৃন্দ আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করলাম ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড প্রক্রিয়া সম্পর্কে নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম সম্পর্কে এবং ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে ফেক ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে সেই সকল বিষয়ে সম্পর্কে আপনাদের সাথে সত্য শেয়ার করলাম।

আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন যে ভোটার আইডি কার্ড পেতে কত সময় লাগে এবং ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে? একটি ভোটার আইডি কার্ড করতে জন্ম নিবন্ধন কপি বাবা মায়ের এনআইডি কার্ডের কপি ইউটিলিটি বিলের কপি এবং ট্যাক্স পরিষদের রশিদ প্রয়োজন।

এই সমস্ত ডকুমেন্টস নিয়ে কমিশনার এর নিকট যোগাযোগ করতে হবে তারা যত দ্রুত সম্ভব আপনাকে এনআইডি কার্ডের ব্যবস্থা করে দিবে তবে এলে আই ডি কার্ড তৈরি করার জন্য সর্বনিম্ন দুই মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে এবং সর্বোচ্চ চার মাস।

এন আই ডি কার্ড তৈরির এই প্রক্রিয়াটি যথেষ্ট সময় সাপেক্ষ তাই আপনি চাইলে এক সপ্তাহ কিংবা দুই সপ্তাহের মধ্যে এর আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবে না এর জন্য আপনাকে তিন থেকে চার মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

তবে যদি আপনি অনলাইনে এই এনআইডি কার্ড টি ব্যবহার করতে চান তাহলে অতি প্রয়োজন থাকলে মাত্র এক মিনিটের মধ্যেই উপরের ডিম গুলো অনুসরণ করে এনআইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন । আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে

আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন এনআইডি কার্ড তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে এবং এন আইডি কার্ড তৈরি করতে কত সময় লাগে ও এনআইডি কার্ড তৈরিতে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন? আজকের এই আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে বেশি বেশি বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করুন।