অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম
| | | | | | | |

অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম 1 মিনিটে আইডি কার্ড তৈরি

আপনি কি অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম খুঁজছেন? আপনারা অনেকে হয়তো জানেন না যদি আইডি কার্ড হারিয়ে যায় তাহলে অনলাইনে আবেদন করার মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন। আজকের এই আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় হলো অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম, ভোটার আইডি কার্ড করতে কত টাকা লাগে এবং ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে ২০২৪

অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম

আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন দেখলে আপনি অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম, ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে ২২৪, ভোটার আইডি কার্ড করতে কত টাকা লাগে এবং অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম

আপনি যদি অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে চান তাহলে আপনাকে জানতে হবে যে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য কি কি প্রয়োজন এবং অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম কি? বর্তমান সময়ে এখন প্রযুক্তি কল্যাণে আমরা ঘরে বসে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারব।

অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম

  • অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য আবেদনপত্র তৈরি করা খুবই সহজ প্রথমে আপনার সম্পূর্ণ নামটি ইংরেজিতে লিখতে হবে।
  • তারপর আপনার জন্ম তারিখ ৪ মাস এবং জন্ম সাল উল্লেখ করতে হবে।
  • তারপর নিচে একটি ক্যাপচার কোড দেওয়া থাকবে যে কোডের খুব হালকাভাবে কয়েকটি শব্দ দেওয়া থাকবে, সেই শব্দগুলো তুলে নিচের কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • তারপর আপনার অ্যাকাউন্ট নিবন্ধনের জন্য একটি মোবাইল নাম্বার দিতে হবে।
  • একটি সক্রিয় মোবাইল নাম্বার প্রদান করে নিচের বার্তা পাঠান বাটন এর উপর ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনার ফোনে চেক করে দেখুন একটি কোড এসেছে।
  • সেই কোডটি এখানে বসিয়ে দিন। তারপর আপনার একটি ছবি নির্বাচন করুন।
  • ছবিটি অবশ্যই খুবই স্পষ্ট হতে হবে এবং কোন প্রকার এডিট ছাড়াই ব্যবহার করতে হবে।

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করার নিয়মাবলী সম্পর্কে। ভোটার আইডি কার্ডের জন্য অনলাইনে আবেদন করার পদ্ধতি খুবই সহজ শুধুমাত্র নিজের নাম ঠিকানা এবং পারসোনাল ইনফরমেশন গুলো সবকিছু ঠিকভাবে দিতে হবে।

ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে

আপনি কি জানেন ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে? অনেকে জিজ্ঞাসা করেন যে ভোটার আইডি কার্ড পেতে ঠিক কত দিন সময় প্রযোজ্য? অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডের জন্য এপ্লাই করার পর সাধারণত 30 থেকে ৬০ দিন পর্যন্ত সময় লাগে ভোটার আইডি কার্ড পেতে।

যদি ভোটার আইডি কার্ডে কোন তথ্য ভুল থাকে তাহলে ভোটার আইডি কার্ড পেতে আরো বেশি সময় প্রযোজ্য। আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক ডাটা সবকিছু সংগ্রহ করার জন্য সেন্টারে যেতে হবে। অথবা আশেপাশের নিকটবর্তী পোস্ট অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।

ভোটার আইডি কার্ড পাওয়া এই বিষয়টি একটু সময় সাপেক্ষ প্রথমে আবেদন জমা দেওয়ার পর যাচাই করতে প্রায় ১০ থেকে ১২ দিন সময় লাগবে। তারপর নির্বাচনী কমিশনার এর অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। সেখানে আরো এক সপ্তাহ সময় প্রযোজ্য হতে পারে।

ভোটার আইডি কার্ড তৈরীর জন্য ফটোগ্রাফি করা প্রয়োজন। আপনি চাইলে আপনার মোবাইল থেকে যেকোনো এডিট পিকচার ব্যবহার করতে পারবেন না । ফোনের মেইন ক্যামেরা দিয়ে কোন প্রকার এদের ছাড়াই পিকচার তুলে ব্যবহার করতে হবে।

তারপর আবেদন ফরম যাচাই করে দেখার জন্য আরো অতিরিক্ত ২০ থেকে ২৫ দিন সময় প্রয়োজন। সমস্ত তথ্য সঠিক থাকলে কার্ড প্রস্তুতির জন্য সময় নেওয়া হবে। কার্ড প্রস্তুতির জন্য প্রায় ৬০ থেকে ৭০ দিন পর্যন্ত প্রয়োজন।

সব মিলিয়ে ভোটার আইডি কার্ড পেতে প্রায় দুই থেকে তিন মাস পর্যন্ত সময় প্রয়োজন। আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে এবার চলুন আমরা দেখে আসি ভোটার আইডি কার্ড করতে কত টাকা লাগে??

ভোটার আইডি কার্ড করতে কত টাকা লাগে

অনেকে জিজ্ঞাসা করেন যে ভোটার আইডি কার্ড করতে কত টাকা লাগে? ভোটার আইডি কার্ড করতে কোন প্রকার অর্থের প্রয়োজন হয় না। বিশেষ করে যদি অনলাইনের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করেন তাহলে কোন টাকায় খরচ হবে না।

শুধুমাত্র ডকুমেন্টস সংগ্রহ করতে এবং সেই ডকুমেন্টস গুলো কপি করতে খুব অল্প পরিমাণ কিছু খরচ হতে পারে। তাছাড়া যদি আপনি এলাকাভিত্তিক কমিশনারের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে তাদেরকে কিছু অর্থ দিতে হবে যেমন ২০০ টাকা।

ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করতে বেশি খরচ না হলেও এই প্রক্রিয়াটি বেশ সময় সাপেক্ষ অর্থাৎ আপনি চাইলে এক সপ্তাহে কিংবা দুই সপ্তাহের মধ্যে ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন না ভোটার আইডি কার্ড পেতে প্রায় দুই থেকে তিন মাস পর্যন্ত সময় প্রয়োজন।

ভোটার হতে কি কি লাগে

আপনি কি জানেন ভোটার হতে কি কি লাগে অথবা নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে? আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না যে ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করতে চাইলে বিভিন্ন ডকুমেন্টসের প্রয়োজন এই ডকুমেন্ট ছাড়া আপনি কখনোই ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন না।

যেমন স্বামী অথবা স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের তথ্য জন্ম নিবন্ধন সনদ পিতা মাতার এনআইডি তথ্য হোল্ডিং ট্যাক্স নাগরিক সনদপত্র রক্তের গ্রুপ টেস্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা পাশাপাশি হোম অ্যাড্রেস ইত্যাদি। আপনি যদি ভোটার হতে চান তাহলে নিতে দেখে নিন নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে।

ভোটার হতে কি কি লাগে

  • নতুন ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করতে একটি সক্রিয় নাম্বার প্রয়োজন।
  • জন্ম নিবন্ধন অথবা জন্ম সনদ প্রয়োজন।
  • বাবা এবং মায়ের এনআইডি কার্ডের নাম্বার প্রয়োজন।
  • স্বামী অথবা স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের তথ্য প্রয়োজন।
  • হোল্ডিং নাম্বার এবং ট্যাক্স রশিদ প্রয়োজন।
  • ইউটিলিটিভ বিলের এক কপি প্রয়োজন।
  • রক্তের গ্রুপ টেস্টের রিপোর্ট প্রয়োজন/এটি না দিলেও কোন বিশেষ সমস্যা হয় না।
  • নাগরিক সনদপত্র প্রয়োজন। আপনি বাংলাদেশী এর প্রমাণ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র প্রয়োজন।

মোবাইলের মাধ্যমে আবেদন করতে চাইলে ইন্টারনেট প্যাকেট এর প্রয়োজন। ইন্টারনেট এবং অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ব্যবহার করে নতুন ভোটার আইডি কার্ড পেতে আবেদন করতে পারবেন। আর হ্যাঁ মনে রাখবেন আপনি যখন নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করবেন সেই আবেদন পত্র তে

অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন অনুসারে বাবা মায়ের এনআইডি কার্ডের তথ্য অনুসারে ফরম পূরণ করতে হবে। কোন একটি বানান ভুল করা যাবে না এবং সবকিছু সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন ভোটার হতে কি কি লাগে,

ভোটার হতে ওপরের এই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলোর প্রয়োজন রয়েছে। অনেকেই সমস্যায় পড়েন ভোটার আইডি কার্ডের আবেদন করার সময় সেখানে জন্ম নিবন্ধনের একটি নাম্বার দিতে বলা হয় এই নাম্বারটি কোথায় পাব? এটা কি কোন ফোন নাম্বার?

না এটা কোন ফোন নাম্বার নয়। আপনার বাবা অথবা মায়ের এনআইডি কার্ডের সামনে দেখুন একটি নাম্বার দেওয়া রয়েছে এই নাম্বারটি ব্যবহার করতে হবে। এই নাম্বার কে বলা হয় এনআইডি নাম্বার। প্রতিটি ব্যক্তির nid নাম্বার ভিন্ন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

আপনি কি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার উপায় খুঁজছেন? আপনারা অনেকে হয়তো জানেন না এখন বর্তমান সময়ে আসল এনআইডি কার্ডের পাশাপাশি নকলের আইডি কার্ড ব্যবহার করা যায়। এন আই ডি কার্ড গুলো আপনারা শুধুমাত্র অনলাইন জগতে ব্যবহার করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

যাদের আসল এনআইডি কার্ড নেই তারা এই এনআইডি কার্ড গুলো ব্যবহার করতে পারবে। অনেক সময় ফেসবুক ডিজেবল হয়ে যায় কিংবা ফেসবুকে সিকিউরিটি প্রসেসের জন্য এনআইডি কার্ড যুক্ত করতে বলা হয় সে ক্ষেত্রে যদি আপনার এনআইডি কার্ড না থাকে

তাহলে এই ওয়েবসাইট থেকে এনআইডি কার্ড তৈরি করে ব্যবহার করতে পারবেন। মাত্র ২ মিনিটের মধ্যে এনআইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন। এন আই ডি কার্ড গুলোকে বলা হয় টেম্পোরারি ভোটার আইডি কার্ড।

টেম্পোরারি ভোটার আইডি কার্ড তৈরি

টেম্পোরারি ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করার জন্য গুগলে সার্চ করুন idcards pw। তারপর প্রথম ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে নিচে স্ক্রল করে দেখুন এমন একটি পেজ রয়েছে। এখানে তিনটি দেশের এনআইডি কার্ড তৈরির উপায় দেওয়া রয়েছে বাংলাদেশের ইন্ডিয়ার এবং পাকিস্তানের। আপনি যদি বাংলাদেশী আইডি কার্ড তৈরি করতে চান তাহলে প্রথমে দেখুন দেওয়া রয়েছে fake Bangladeshi smart NID বাটনে ক্লিক করুন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

ভোটার এন আই ডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য fake Bangladeshi smart NID front বাটান এর উপর ক্লিক করুন। তারপর আপনার সামনে একটি পেজ ওপেন হবে যেখানে নাম আপনার বাবার নাম আপনার মায়ের নাম মোবাইল নাম্বার ইন আইডি নাম্বার এবং ছবি এড করতে হবে ।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড
  • প্রথমে আপনার নাম বাংলায় লিখতে হবে। যে নাম দিয়ে আপনারা এনআইডি তৈরি করবেন সেই নাম দিয়ে তৈরি করবেন এখানে আপনার নিজের নাম অথবা ফেক নাম দিতে পারেন।
  • তারপর ইংরেজিতে আপনার নাম আবারও লিখতে হবে।
  • আপনার বাবার নাম বাংলাতে লিখতে হবে।
  • আপনার মাতার নাম বাংলাতে লিখতে হবে।
  • এনআইডিতে ডেট অফ বার্থ নির্বাচন করুন।
  • তারপর আপনার সিগনেচার দিতে হবে। সিলেট বলতে এখানে আপনি আপনার নামটি ইংলিশে টাইপ করুন যেমন আপনার নাম যদি মোসা: হালিমা আক্তার হয়ে থাকে তাহলে শুধুমাত্র হালিমা সিগনেচারে লিখতে হবে।
  • তারপর নিচে একটি এনআইডি কার্ড নাম্বার দিতে হবে। ঘাবড়ে যাওয়ার কোন বিষয় নেই এখানে আপনি আপনার ইচ্ছা অনুসারে যে কোন ১০ টি লেটার নিতে পারেন যেমন ১২৩৪৫৬৭৮৯০।
  • তারপর একটি ছবি নির্বাচন করতে হবে। এনআইডি কার্ডে আপনি কোন ছবি ব্যবহার করতে চাচ্ছেন সেই ছবিটি এখানে সিলেক্ট করুন। এখানে আপনার অরজিনাল পিকচার ছাড়াও আপনি অন্যান্য ফেক পিকচার ব্যবহার করতে পারবেন।

তারপর নিচে দেখুন create card নামক একটি অপশন দেওয়া রয়েছে তার ওপর ক্লিক করুন। ১ থেকে ২ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন। মাত্র ২ সেকেন্ডের মধ্যে আপনার সামনে আপনার এনআইডি কার্ডটি তৈরি হয়ে যাবে।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

download ID card now বাটন এর উপর ক্লিক করে আপনারা এই আইডি কার্ডটি ডাউনলোড করতে পারবেন এভাবেই একই নিয়মে ব্যাক পার্টের ও কপি ডাউনলোড করতে পারবেন। যদি এক দুইবার ক্লিক করার পরে আইডি কার্ড তৈরি না হয় তাহলে টেনশনের কোন কারনে এটি ১০০% ট্রাস্টেড ওয়েবসাইট

এইখানে ২/৩ বার ট্রাই করলে সহজে আপনি আইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন। প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলে সফলভাবে একটি এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছেন এইভাবে আপনারা যে কোন সময় ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

আরো পড়ুন: melatrin cream কি কাজ করে জানলে অবাক হবেন

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম খুবই সহজ। আর যদি আসল এনআইডি কার্ড তৈরি করতে চান তাহলে উপরে নিয়মগুলো অনুসরণ করুন প্রথমে দেখুন দেওয়া রয়েছে এন আইডি কার্ড অনলাইনে আবেদন পদ্ধতি। এবার চলুন আমরা দেখে আসি নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম।

নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

আপনি কি নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন অনেকেই জিজ্ঞাসা করে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম কি?? ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে চেক করার জন্য nid card থাকতে হবে এবং সে এন আইডি কার্ডের নিচে একটি নাম্বার দেওয়া রয়েছে সেই নাম্বারের সাহায্যে আপনারা google করে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন।

জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দিয়েও এনআইডি কার্ড চেক করতে পারবেন। মনে করুন আপনি অনলাইনে একটি এনআইডি কার্ড তৈরির জন্য আবেদন করেছেন এই অবস্থায় যেহেতু আমরা জন্ম নিবন্ধনের নাম্বার দিয়ে এনআইডি কার্ড তৈরির জন্য এপ্লাই করে থাকি সেক্ষেত্রে আপনি এই জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্ম তারিখ লিখে গুগলে এনআইডি চেক করতে পারবেন।

  • জন্ম নিবন্ধন নাম্বারের সাহায্যে এনআইডি চেক করার জন্য গুগলে officially NID website সার্চ করুন।
  • ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।
  • তারপর জার্মানি নিবন্ধন এর নাম্বার এর শুরুতেই NIDFN লিখে তারপর জন্ম নিবন্ধন নাম্বার উল্লেখ করুন। উদাহরণ: NIDFN025775678।
  • তারপর আপনার জন্ম তারিখ এবং জন্ম সাল উল্লেখ করুন। যদি এনআইডি কার্ড প্রস্তুত হয়ে যায় তাহলে একটি ঠিকানা সিলেক্ট করার অপশন পেয়ে যাবেন।
  • ঠিকানা উল্লেখ করে তারপর ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করে আইডি কার্ড দেখতে পারবেন। যদি আইডি কার্ড আপনার হয় তাহলে অবশ্যই আপনার ফেস ভেরিফিকেশন প্রয়োজন।

ওপরের এই নিয়ম অনুসরণ করে নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন। প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক এবং ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড প্রক্রিয়া সম্পর্কে। ওপরে আমরা আলোচনা করলাম জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করার নিয়ম জাতীয় পরিচয় পত্র পাওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় ছিল ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে ২০২৪, ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম ভোটার আইডি কার্ড করতে কত টাকা লাগে এবং অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করার নিয়ম কি।

প্রত্যেকের জন্য ভোটের আইডি কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটি আপনার স্বীকৃতি স্বরূপ কাজ করবে। আপনি একজন বাংলাদেশী তার প্রমান হলো এনআইডি কার্ডে এনআইডি কার্ড বৈধতার পরিচয় দেয়। এছাড়া বিভিন্ন সামাজিক সেবা কিংবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার জন্য এনআইডি কার্ডের গুরুত্ব অপরিসীম।

বর্তমান সময় এনআইডি কার্ড ছাড়া কিংবা জন্ম নিবন্ধন কার্ড ছাড়া স্কুল-কলেজে ভর্তি নেওয়া হয় না এই জন্য প্রথমে আপনার বাচ্চার জন্য এন আইডি কার্ড এবং জন্ম নিবন্ধন কার্ড তৈরি করুন। ব্যাংক একাউন্টে অর্থ জমা করবেন? সেখানে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য এন আইডি কার্ডের প্রয়োজন।

শিক্ষার সুবিধা লাভ করতে চাচ্ছেন কিংবা সমিতি গ্রহণ করতে চাচ্ছেন? এখানে আপনার এনআইডি কার্ড প্রয়োজন। অর্থাৎ মানব জীবনে বেঁচে থাকার জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হয়। আর সেই সমস্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য প্রধান হাতিয়ার হল এনআইডি কার্ড।

তাই তাদের এখন পর্যন্ত কোন প্রকার ভোটার আইডি কার্ড নেই তারা উপরে নিয়ম অনুসারে দ্রুত অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করুন আর যদি অনলাইনে ফেক আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে চান কিংবা আইডি কার্ড চেক করতে চান তাহলে উপরে নিয়মাবলী সম্পর্কে দেওয়া রয়েছে।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *