আয়কর রিটার্ন ফরম ডাউনলোড করুন ১ মিনিটেই
আয়কর রিটার্ন ফরম ডাউনলোড করতে চান? আয়কর রিটার্ন হল একটি ইনকাম সার্টিফিকেট অথবা দলিল। যেখানে ব্যক্তির আয় ও কর সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করা থাকবে। আজকের এই আর্টিকেলে আয়কর রিটার্ন , আয়কর রিটার্ন ফরম ডাউনলোড এবং আয়কর ফরম পূরণের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব পাশাপাশি ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন সম্পর্কে আলোচনা করব।

তরুণ দেরি না করে তাড়াতাড়ি দেখে আসি আয়কর রিটার্ন ফরম ডাউনলোড করার নিয়ম, আয়কর রিটার্ন ফরম পূরণের নিয়ম , ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন সম্পর্কে এবং আয়কর রিটার্ন কাকে বলে।
আয়কর রিটার্ন কাকে বলে
আপনি কি জানেন আয়কর রিটার্ন কাকে বলে? আয়কর রিটার্ন হলো একটি সরকারি সার্টিফিকেট এখানে ব্যাকটেরিয়া তাদের আয় এবং কর সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করে থাকেন। প্রতিটি জায়গার নির্দিষ্ট পরিমাণে কর সরকারকে প্রতিবছরে দিতে হয়।
আরো পড়ুন: melatrin cream কি কাজ করে জানলে অবাক হবেন
এটি হলো সরকারের আয় যদি সঠিকভাবে কোন ব্যক্তি তার কর সরকারকে প্রদান না করে তাহলে এর জন্য সেই ব্যক্তির কঠোর শাস্তি হতে পারে এজন্য আমাদের প্রত্যেকের কর প্রদান করতে হবে এবং এই কর প্রদান করা সম্পর্কে একটি দলিল দেওয়া হয় যেখানে সেই ব্যক্তির কত টাকা কত তারিখে,
কি পরিমাণ কর প্রদান করেছেন সেই সকল সম্পর্কিত তথ্য এই দলিলে উপস্থাপন করা থাকে এই দলিলকেই বলা হয় আয়কর রিটার্ন ফরম। আয়কর রিটার্ন ফরম এর বিবরণ এবং কর্তন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করা থাকে। আয়কর রিটার্ন ফরম সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে নিচে দেখে নিন।
আয়কর রিটার্ন কাকে বলে
- আয়কর রিটার্ন ফরম হলো এমন একটি দলিল যেখানে কর দাদাকে প্রতি বছরে কত টাকা দিতে হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া থাকবে।
- আয়কর রিটার্ন ফরম এ প্রদত্ত তথ্যগুলো আয়কর বিভাগের ভবিষ্যৎ তদন্তের জন্য সাহায্য করবে।
- করদাতা প্রতি বছরের সঠিক পরিমাণে কর প্রদান করছে নাকি তার প্রমাণ হলো এই আয়কর রিটার্ন ফরম।
- আয়কর রিটার্ন ফরম এর সাহায্যে কর দাতা বুঝতে পারবে তাকে কত তারিখে আয়কর প্রদান করতে হবে।।
- আয়কর রিটার্ন ফরমএ আয়কর রিটার্ন এর সমস্ত বিবরণী উপস্থাপন করা থাকে।
- সমস্ত দলিল যেমন ব্যাংক স্টেটমেন্ট আয়ের রশিদ ব্যক্তির এন আই ডি কার্ডের ফটোকপি ইত্যাদি এই সমস্ত পেপার আয়কর রিটার্ন ফরম এর সাথে সংযুক্ত থাকে
- যদি কোন করদাতা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তার আয়কর রিটার্ন করতে না পারে তাহলে তাকে আইনীয়ভাবে শাস্তি দেওয়া হবে যেমন অতিরিক্ত জরিমানা দিতে হবে।
আয়কর রিটার্ন করা খুবই জরুরী প্রতিটি করদাতার জন্য এ বিষয়টি জরুরি যদি কোন কথাটা সঠিক সময়ে তার আয়কর রিটার্ন না করে তাহলে তাকে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে তাকে অতিরিক্ত পরিমাণে জরিমানা দিতে হবে পাশাপাশি আরো আইনে শাস্তি পেতে পারে।
তাই আমাদেরকে প্রতিবছরের সঠিক পরিমাণে আয়কর রিটার্ন করতেই হবে এটি হল প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকেই নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন আয়কর রিটার্ন কাকে বলে এবার চলুন দেখে আসি আয়কর রিটার্ন ফরম ডাউনলোড করার নিয়ম।
আয়কর রিটার্ন ফরম ডাউনলোড করার নিয়ম
অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন যে আয়কর রিটার্ন ফরম ডাউনলোড করার নিয়ম কি এবং এই ফর্মের কাজ কি? আয়কর রিটার্ন ফরম এর কাজ হচ্ছে কর দাতা কত টাকা কর দিচ্ছে কর দাতা কত তারিখে পরিশোধ করছে সে সকল বিষয় সম্পর্কে তথ্য উপস্থাপন করা। যারা প্রতি বছরের জমির জন্য আয়কর দিয়ে থাকেন তারা নিচে দেখুন আয়কর রিটার্ন ফরম দেওয়া রয়েছে।
আয়কর রিটার্ন ফরম ডাউনলোড

আয়কর রিটার্ন ফরম এর মূল পেজ এটি। এখানে আপনার সকল ব্যক্তিগত ইনফরমেশন দিতে হবে। আপনার এন আই ডি কার্ড থেকে ইনফরমেশন গুলো সংকলিত করতে হবে এবং পাশাপাশি আপনার জমির ইনফরমেশন এখানে সংযুক্ত করতে হবে। নিচে দেখুন আরো আয়কর রিটার্ন ফরম দেওয়া রয়েছে।



ওপরে আয়কর রিটার্ন এর সমস্ত ফরম দেওয়া হলো। যদি আপনারা এই ফরম গুলো পিডিএফ আকারে পেতে চান তাহলে গুগলের সার্চ করুন আয়কর রিটার্ন ফরম । এটি সার্চ করে যে কোন একটি অফিসিয়াল পেজ থেকে আপনারা এই ফাইলগুলো পিডিএফ আকারে সংরক্ষণ করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: বেটামেসন এন ক্রিম মুখে দিলে কি হয়? জানলে আশ্চর্য হবেন
চেষ্টা করবেন আয়কর রিটার্ন ফরম গুলো পিডিএফ আকার এই সংরক্ষণ করা তাহলে সবচেয়ে বেশি ক্লিয়ার এবং স্পষ্ট ফাইল সংগ্রহ করতে পারবেন। এবার চলুন দেখে আসি আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম।
আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম
আপনি কি আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন আজকের এই আর্টিকেলটিতে শুধুমাত্র আয়কর রিটার্ন সম্পর্কে আলোচনা করব। প্রতিটি জমির জন্য আয়কর রিটার্ন দেওয়ার প্রয়োজন থাকে।
আর আয়কর রিটার্ন দাখিলের কিছু নির্ধারিত নিয়ম রয়েছে। চলুন আমরা দেখে আসি সেই নিয়ম গুলো কি কি এবং সেই নিয়ম অনুসারে আপনাদেরকে আয়কর রিটার্ন করতে হবে। নিচে দেখুন আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম দেওয়া রয়েছে।
আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম
- আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রথম নিয়ম হল দাখিলের সময়সীমা। সাধারণভাবে প্রতিটি আয়কর রিটার্ন এর সময়সীমা দেওয়া থাকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত অর্থাৎ 30 নভেম্বর এর মধ্যেই প্রতি বছরে আপনাকে আয়কর রিটার্ন দিতে হবে। যদি এই সময়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন না দিলে বিভিন্ন আইনি সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।
- আয়কর অনলাইনেও দিতে পারবেন। বাংলাদেশ আয়কর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আপনারা আইকন রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে প্রথমেই এই অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যেয়ে নিবন্ধন করতে হবে তারপর আপনার আয়কর রিটার্ন ফরমের সমস্ত ইনফরমেশন গুলো প্রবেশ করাতে হবে।
- আয়কর রিটার্ন দাখিলের জন্য ওয়েবসাইটে একটি ফরম দেওয়া হবে এই ফর্মটি পূরণ করতে হবে। সেখানে আপনার আয়ের উৎস কি আপনি বার্ষিক কত টাকা আয় করেন এবং কত টাকা করার প্রদান করেন সেই সকল বিষয় সম্পর্কে দেওয়া থাকবে। যদি আপনার বার্ষিক ইনকামের পরিমাণ অনেক বেশি হয় তাহলে করের পরিমানও বেশি হবে আর যদি বাৎসরিক ইনকাম কম হয় তাহলে কর এর পরিমাণ কম হবে।
- যাদের প্রতিবছরের তিন লক্ষ টাকা এর ওপরে ইনকাম হয়ে থাকে তাদেরকে বাধ্যতামূলক প্রতিবছরে আয়কর রিটার্ন দিতে হবে। যদি প্রতিবছরের ইনকাম তিন লক্ষ টাকার উপরে হয় এর পরেও যদি আপনি প্রতিবছরের সরকারকে আয়কর রিটার্ন প্রদান না করেন তাহলে আপনার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
- যারা বংশগত সম্পদ কিংবা আরো অন্যান্য মাধ্যম থেকে ইনকাম করছেন তাদেরকেও প্রতি বছরে আয়কর প্রদান করতে হবে।
- আয়কর রিটার্ন পূর্বে দিয়েছেন কিন্তু বর্তমান সময় আর দিচ্ছেন না তাহলে আপনার বিরুদ্ধে আরো কঠোর আইনি স্টেপ নেওয়া হবে।
- যেকোনো ব্যবসা কিংবা চাকরিজীবী ব্যাক্তি যদি প্রতিবছরের তিন লক্ষ টাকা এর ওপরে ইনকাম করে থাকেন তাহলে আপনাদেরকে বাধ্যতামূলক সরকারকে প্রতি বছরে আয়কর রিটার্ন দাখিল দিতে হবে।
- আয়কর রিটার্ন দাখিল যারা নিয়ম হলো আপনারা চাইলে অনলাইন থেকেও দিতে পারবেন এবং যদি অনলাইন থেকে যান তাহলে আপনার আয় সম্পর্কিত কিছু ডকুমেন্টস যোগ করতে হবে যেমন ব্যাংক স্টেটমেন্ট পেমেন্ট রিসিভ স্টেটমেন্ট ইত্যাদি প্রদান করতে হবে।
- তারপর আয়কর রিটার্ন দাখিল করার পরে সে ওয়েবসাইট থেকে আপনাকে একটি পেমেন্ট রিসিপ্ট দেওয়া হবে এই রিসিপ্টে দেখাবে আপনি সফলভাবে আয়কর রিটার্ন দাখিল দিতে সক্ষম হয়েছেন।
যদি কোন ব্যক্তি প্রতি বছরে এই আয়কর রিটার্ন না করে তাহলে তাকে আরো অতিরিক্ত টাকা জরিমানা দিতে হবে পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে এই বিষয়ে সরকার কঠোরভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন যে যাদের প্রতি বছরের ইনকাম তিন লক্ষ টাকা উপরে তাদেরকে প্রতি বছরের সরকারকে আয়কর রিটার্ন দিতে হবে।
এটি প্রতিটি নাগরিকের জন্য বাধ্যতামূলক। আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম সম্পর্কে আপনারা উপরের এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে আয়কর রিটার্ন দিতে পারবেন। এবার চলুন দেখে আসি ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন কি।
ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন কি
অনেকে জিজ্ঞাসা করেন যে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন কি? ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন বলতে কী বোঝায়? ইনকাম ট্যাক্স বলতে বোঝায় ইনকামের ওপর ভিত্তি করে ট্যাক্স প্রদান করা। যারা প্রতি বছরে তিন লক্ষ টাকা, এর ওপরে ইনকাম করেন তাদেরকে ইনকাম ট্যাক্স প্রদান করতে হবে।
আরও পড়ুন: ২০২৫ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে বাংলাদেশ ২৮ মার্চ নাকি ২৯?
এটি বাধ্যতামূলক এবং যারা সরকারকে এই ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন করবে না তাদেরকে আর অতিরিক্ত টাকা জরিমানা দিতে হবে। সরকার কর্তৃক এই নিয়ম নীতিগুলো তৈরি করেছেন যারা প্রতিবছরে ৩ লক্ষ টাকা,
এর ওপরে ইনকাম করছেন তাদেরকে আয়কর রিটার্ন অথবা ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দিতে হবে আয়কর রিটার্ন এর অর্থ হলো আয়কর রিটার্ন। শব্দ দুইটি ভিন্ন হলেও এর অর্থ একই দাঁড়ায়।
ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন
- ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন হচ্ছে সরকারি আয়কর রিটার্ন দাখিলের একটি ফর্ম।
- এখানে আপনার আয়ের উপর নির্ভর করে আপনাকে সরকারকে কর প্রদান করতে হবে।
- এটি প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব এবং প্রতি বছরেই সরকারকে এই অর্থটি আপনাকে প্রদান করতে হবে।
- শুধুমাত্র ব্যক্তিবর্গের উপরেই নয় বরং প্রতিটি প্রতিষ্ঠান প্রতিটি সরকারি চাকরিজীবী বেসরকারি চাকরিজীবী ব্যবসায়ী সহ প্রত্যেককে প্রতিবছরে আয়কর রিটার্ন অথবা ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দিতে হবে।
- আপনাকে কত টাকা পর প্রদান করতে হবে তা নিশ্চিত করবে সরকার কর্তৃপক্ষ।
- আয়কর রিটার্ন অথবা ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার নাগরিকত্বের পরিচয় দিতে পারবেন এবং আপনি আইনিগত দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।
- এটি প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব প্রতিবছরেই সরকারকে আয়কর রিটার্ন অথবা ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়া।
- আপনি যদি কোন সরকারি অফিসে কিংবা বেসরকারি অফিসে চাকরি করেন তাহলেও আপনাকে প্রতিবছরের আয়কর রিটার্ন অথবা ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দিতে হবে
- আপনি যদি আপনার জমি কিংবা ভূমি বিক্রি করতে চান তাহলেও আপনাকে ক্রেতাকে আয়কর রিটার্ন অথবা ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন এর পেপার গুলো দেখাতে হবে অতএব যদি আপনারা সঠিকভাবে প্রতিবছরে এই ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন সরকারকে প্রদান না করেন তাহলে পরবর্তী সময়ে আপনারা আপনাদের ভূমি কোথাও বিক্রি করতে পারবেন না।
- এমনকি গত বছরে একজন ব্যক্তি আয়কর রিটার্ন অথবা ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন বিগত পাঁচ বছর থেকে না দেওয়ার কারণে তার জমির ওপর বিভিন্ন ঝামেলা দেখা গেছে। সর্বদিক পরিকল্পনা করে দেখা গেলে জানা যায় যে প্রতিটি নাগরিকের জন্য আয়কর রিটার্ন দেওয়া খুবই জরুরী।
- বিভিন্ন সরকারি কাজে অংশগ্রহণের জন্য আয়কর রিটার্ন এর পেপার প্রয়োজন হবে।
আরো পড়ুন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২৪-২০২৫ গোপন ট্রিকস
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন কি এবং ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন এর গুরুত্ব কি কি ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন এবং আয়কর রিটার্ন এই দুইটি বিষয়ে একই শুধুমাত্র শব্দের কিছু ভিন্নতা রয়েছে তবে এই দুইটি শব্দের অর্থ একই দ্বারায়। আজকের এই আর্টিকেলে ওপরে আমরা আলোচনা করলাম আয়কর রিটার্ন ফরম সম্পর্কে।
লেখক এর শেষ কথা
অপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় ছিল আয়কর রিটার্ন কাকে বলে? আয়কর রিটার্ন ফরম ডাউনলোড করার নিয়ম কি এবং আয়কর রিটার্ন ফরম কোথায় পাবো? , পাশাপাশি ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন কাকে বলে এবং ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন এর গুরুত্ব কি কি?
আয়কর রিটার্ন হলো আয় এর ওপর নির্ভর করে সরকারকে ট্যাক্স দেওয়া। এটি খুবই জরুরি। এবং এটি প্রতিটি নাগরিকের জন্য বাধ্যতামূলক যারা প্রতিবছরের তিন লক্ষ টাকা এর ওপরে ইনকাম করছেন তাদেরকে প্রতি বছরেই আয়কর রিটার্ন দিতে হবে।
যদি কোন নাগরিক সঠিক সময়ে আয়কর রিটার্ন প্রদান না করে তাহলে তাকে আরো বেশি জরিমানা দিতে হবে এবং এর পাশাপাশি জমির ওপর বিভিন্ন ঝামেলা তৈরি হবে। তবে যদি আপনার প্রতি বছরের ইনকাম ৩ লক্ষ টাকা এর নিচে হয় তাহলে আপনাকে আয়কর রিটার্ন দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
আর প্রতি বছরে আয়কর রিটার্ন নভেম্বর ৩০ তারিখের মধ্যে প্রদান করতে হবে। আশা করছি আপনারা সকলেই নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন আয়কর রিটার্ন দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা উপরের এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই আয়কর রিটার্ন দিতে পারবেন এবং ওপরে আমরা আয়কর রিটার্ন ফরম দিয়েছি সেই ফরমটি ডাউনলোড করে রাখুন।